ভারত এর গঙ্গা ও যমুনা নদীর মহামিলন এ কুম্ভমেলায় স্হান করতে আসা মাক্স বিহীন হাজার হাজার সাধুর মকরকান্তীতে মহাস্হান করলেন।
সরকার কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে কুম্ভমেলায় লক্ষাধিক সাধুর গঙ্গাস্নান। আজ ভারতের গঙ্গা ও যমুনা নদীর মহামিলন স্হান এ কুম্ভমেলা স্হান করতে এসেছে ভারতের বিভিন্ন যায়গায় থেকে আসা হাজার হাজার সাধু সন্ন্যাসী। সম্পত্তি ভারত এর বিভিন্ন যায়গায় কোরোনা ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে, তখন কুম্ভমেলায় লক্ষাধিক সাধুর গঙ্গাস্নান পারলেন বিনাবাধায়।যা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে আঙ্গুল তুলেছেন বিরোধী দলের নেতা ও কর্মীরা। তাদের অভিযোগ দিনের পর দিন যে ভাবে ভারত এর বিভিন্ন যায়গায় কোরোনা ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে,তা চিন্তার বাইরে।এই মত অবস্থায় কি করে এত মানুষ এর সমাগম ঘটে এই কুম্ভমেলায়।আজ থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী র জনসভায় পাঁচ শতাধিক মানুষের ভিড় হবে না। ডিজিটাল ভাষন শুনতে পারবেন বি জে পি র নেতা ও কর্মীরা।একই সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী ও পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্বাচনী জনসভায় সফর কাটছাঁট করে দিয়েছে। সীমিত সংখ্যক জনসভায় ভাষণ দেবেন। সম্পত্তি পশ্চিম বাংলায় কোরোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে।মারা গেছেন বহু মানুষ। এবং তিন জন প্রার্থীর প্রাথীর মৃত্যু হয়েছে।তার মধ্যে প্রবল রৌদ্র কে উপেক্ষা করে সাধারণ মানুষের জনসভায় ভাষণ শুনতে কসুর করিনি। পশ্চিম বাংলার তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য শ্রী সুখেন্দু শেখর রায় বলেন,মদি দেশের কোরোনা ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের চিকিৎসা সেবা দিতে পারছেনা, তখন পশ্চিম বাংলার ক্ষমতার দখল নিতে আসছে। এর থেকে লজ্জার কিছু নাই। অন্যদিকে কংগ্রেসের নেতা ও কর্মীরা বলছেন এই কোরোনা ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে তখন নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হোক। কিন্তু কেউ কারো কথা শুনছেন না। আগামী দিনে কি পরিস্থিতি দাঁড়ায় সেটা দেখার বিষয়।